আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী ধানের রোগ দমন ব্যবস্থাপনা-কৃষিসেবা২৪
আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী ধানের রোগ দমন ব্যবস্থাপনা-কৃষিসেবা২৪
আগামী এক সপ্তাহের আবহাওয়ার পূর্বভাস অনুযায়ী সারাদেশে রাত-দিনের তাপমাত্রার পার্থক্য বাড়তে পারে এবং সাথে সাথে বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমানও বাড়তে পারে এবং হালকা বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনাও আছে।
Ads:
আম গাছে এই মুহুর্তে করণীয় কি তা জানতে নিচের লিংকের উপর ক্লিক করুন।
☞ লিংকঃ আম গাছে এই মুহুর্তে করণীয় https://krishisheba24.blogspot.com/2022/03/blog-post_66.html
যা ধানের ব্লাস্ট রোগ হওয়ার জন্য খুবই অনুকুল পরিবেশ এবং দেশের বিভিন্ন জায়গায় সংবেদনশীল জাত সমূহে পাতা ব্লাস্ট রোগ দেখাও দিয়েছে। তাই ধানকে ব্লাস্ট রোগের হাত থেকে রক্ষার জন্য আগাম ব্যবস্থা নিতে হবে।
Ads:
আমের আগাম ভাল ফলন পেতে করণীয় বিষয়ক তথ্য দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন
☞লিংকঃ আমের আগাম ভাল ফলন পেতে করণীয়
https://krishisheba24.blogspot.com/2022/02/blog-post_7.html
সেটি হলো- জমিতে ব্লাস্ট রোগ দেখা যাক বা না যাক, ধানের থোড় ফেটে শীষের মাথা বের হওয়ার সাথে সাথেই ট্রাইসাইক্লাজল গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন: ট্রুপার প্রতি ১০ লিটার পানিতে ৮ গ্রাম ঔষধ
Ads:
এমওপি (পটাশ) সারের কাজ, অভাবজনিত লক্ষণ ও মাত্রাতিরিক্ত ব্যাবহারের ক্ষতি কি তা জানতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।
https://krishisheba24.blogspot.com/2022/03/blog-post_86.html
অথবা স্ট্রবিন গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন: নাটিভো প্রতি ১০ লিটার পানিতে ৬ গ্রাম ঔষধ ভাল ভাবে মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে ৭ দিন ব্যবধানে ২ বার বিকাল বেলা স্প্রে করতে হবে।
ব্লাষ্ট+কৃষিসেবা২৪ |
তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন স্প্রে করার পরপরই বৃষ্টিতে ঔষধ ধুয়ে না যায়। আর শীষ ব্লাস্ট একবার হয়ে গেলে আর দমন করা যায় না। তাই এ রোগটি হওয়ার আগেই দমন ব্যবস্থা নিতে হবে। সম্ভব হলে জমিতে পানি ধরে রাখতে হবে।
Ads:
লিফ মাইনার বা পাতা সুড়ঙ্গকারী পোকা দমনের সবচেয়ে সহজ কৌশল দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।
https://krishisheba24.blogspot.com/2022/03/blog-post_99.html
তাছাড়া এ অবস্থায় ব্যাকটেরিয়া জনিত পাতাপোড়া (বিএলবি) বা ব্যাকটেরিয়া জনিত লালচে রেখা (বিএলএস) রোগও দেখা দিতে পারে।
বিএলবি-কৃষিসেবা২৪ |
সেক্ষেত্রে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ৬০ গ্রাম পটাশ সার, ৬০ গ্রাম থিওভিট এবং ২০ জিংক সার ভাল ভাবে মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে বিকাল বেলা স্প্রে করতে হবে।
তথ্যসূত্রঃ উদ্ভিদ রোগতত্ত্ব বিভাগ
ব্রি, গাজীপুর
ভাল লাগলে শেয়ার করুন।
No comments