Google Ads

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা (লিখিত পরীক্ষার সাজেশন) বিষয়ঃ কম্পিউটার

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা (লিখিত পরীক্ষার সাজেশন) 

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা (লিখিত পরীক্ষার সাজেশন) বিষয়ঃ কম্পিউটার



সাধারণ জ্ঞান (পুর্নমান - 80 ) 
ক. বাংলাদেশ বিষয়াবলী (মার্ক-১৫)
খ. আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী (মার্ক-১৫)
গ. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (মার্ক- ১০)
★দৈনন্দিন বিজ্ঞান ★বায়ু★মাটি★বায়ু★বিদ্যুৎ★আলো,★চুম্বক
★খাদ্যের উপাদান★জনস্বাস্থ্য★দুষণ★কম্পিউটার,

আজকের বিষয় কম্পিউটারঃ


প্রশ্ন-১। এনিয়াক (ENIAC) কি?
উত্তরঃ এনিয়াক হচ্ছে পৃথিবীর প্রথম কম্পিউটার। এ থেকেই কম্পিউটার প্রজন্ম শুরু হয়।

প্রশ্ন-২। আকার ও আকৃতি অনুসারে কম্পিউটার কত প্রকার?
উত্তরঃ আকার ও আকৃতি অনুসারে কম্পিউটার চার প্রকার।

প্রশ্ন-৩। আই.বি.এম ১৬২০ কম্পিউটারটি কী ধরনের কম্পিউটার?
উত্তরঃ আই.বি.এম ১৬২০ কম্পিউটারটি মেইনফ্রেম কম্পিউটার।
প্রশ্ন-৪। কম্পিউটার সংগঠন বা হার্ডওয়্যারের প্রধান অংশ কয়টি?
উত্তরঃ কম্পিউটার সংগঠন বা হার্ডওয়্যারের প্রধান অংশ তিনটি।

প্রশ্ন-৫। কম্পিউটার কার্যকর করার জন্য কী প্রয়োজন?
উত্তরঃ কম্পিউটার কার্যকর করার জন্য প্রয়োজন - অপারেটিং সিস্টেম।

প্রশ্ন-৬। কম্পিউটারের যাবতীয় গাণিতিক ও যুক্তিমূলক সমস্যা সমাধান করে কে?
উত্তরঃ কম্পিউটারের যাবতীয় গাণিতিক ও যুক্তিমূলক সমস্যা সমাধান করে ALU.

প্রশ্ন-৭। ইউনিভ্যাক মার্ক-১ কোন প্রজন্মের কম্পিউটার?
উত্তরঃ ইউনিভ্যাক মার্ক-১ যে প্রজন্মের কম্পিউটার - প্রথম প্রজন্মের।

প্রশ্ন-৮। কত সালে ট্রানজিস্টার উদ্ভাবন করা হয়?
উত্তরঃ ট্রানজিস্টার উদ্ভাবন করা হয়- ১৯৪৮ সালে।

প্রশ্ন-৯। মাইক্রোপ্রসেসর প্রচলন হয় কোন প্রজন্মের কম্পিউটারে?
উত্তরঃ মাইক্রোপ্রসেসর প্রচলন হয় যে প্রজন্মের - চতুর্থ।

প্রশ্ন-১০। হাইব্রিড কম্পিউটার কী কাজে ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ হাইব্রিড কমপিউটার ব্যবহার করা হয়- নভোযান-এ।

প্রশ্ন-১১। IBM এর পূর্ণরূপ কি?
উত্তরঃ IBM এর পূর্ণরূপ International Business Machine.

প্রশ্ন-১২। মাইক্রোপ্রসেসরের কাজ কি?
উত্তরঃ মাইক্রোপ্রসেসরের কাজ - তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করা।

প্রশ্ন-১৩। ডট মেট্রিক্স প্রিন্টারের মুদ্রণ হয় কিসের সাহায্যে?
উত্তরঃ ডট মেট্রিক্স প্রিন্টারের মুদ্রণ হয় পিন ও রিবণের সাহায্যে।

প্রশ্ন-১৪। আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য কি কি?
উত্তরঃ আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য হচ্ছেঃ
বৃহৎ স্মৃতির আধার।
দ্রুত গতিতে প্রশ্ন সমাধান।
ভ্রম্যশূন্য ফলাফল।

প্রশ্ন-১৫। কম্পিউটারে কাজের গতি কি দ্বারা প্রকাশ করা হয়?
উত্তরঃ ন্যানোসেকেন্ড।

প্রশ্ন-১৬। অ্যাবাকাস কি?
উত্তরঃ অ্যাবাকাস এক প্রকার গণনা যন্ত্র।

প্রশ্ন-১৭। প্রথম যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর তৈরি করেন কে?
উত্তরঃ লাইবনিৎস।

প্রশ্ন-১৮। পৃথিবীর প্রথম কম্পিউটিং মেশিনের নকশাকারী কে?
উত্তরঃ Charles Babbage.

প্রশ্ন-১৯। EDSAC-কম্পিউটারে ডাটা সংরক্ষণের জন্য কি ধরনের মেমোরি ব্যবহৃত হতো?
উত্তরঃ Mercury Delay Lines.

প্রশ্ন-২০। কম্পিউটারের মূল মেমোরি তৈরি হয় কি দিয়ে?
উত্তরঃ সিলিকন।

প্রশ্ন-২১। কম্পিউটারের জেনারেশন বা প্রজন্ম কাকে বলে?
উত্তরঃ কম্পিউটারের বিবর্তনের ইতিহাসকে কয়েকটি ধাপে ভাগ করা যায়। এক একটি ধাপকে কম্পিউটারের জেনারেশন বা প্রজন্ম বলে।

প্রশ্ন-২২। কম্পিউটারের প্রজন্ম কয়টি ও কি কি?
উত্তরঃ কম্পিউটারকে প্রজন্ম হিসেবে ভাগ করার প্রথা চালু হয় IBM কোম্পানির একটি বিজ্ঞাপন থেকে। কম্পিউটারের প্রজন্ম ৫টি। প্রজন্মগুলো হলো–
প্রথম প্রজন্ম (First Generation) : ১৯৪৬ - ১৯৫৮।
দ্বিতীয় প্রজন্ম (Second Generation) : ১৯৫৮ - ১৯৬৫।
তৃতীয় প্রজন্ম (Third Generation) : ১৯৬৫ - ১৯৭১।
চতুর্থ প্রজন্ম (Fourth Generation) : ১৯৭১ থেকে বর্তমান কাল।
পঞ্চম বা ভবিষ্যৎ প্রজন্ম (Five Generation) : ভবিষ্যৎ কাল।

২৩.অ্যানালগ কম্পিউটারের কাজ ও ব্যবহার লিখ।
উত্তরঃ নিচে অ্যানালগ কম্পিউটারের কাজ ও ব্যবহার আলোচনা করা হলো–
১. মহাকাশ, খেয়াতরী, কৃত্রিম উপগ্রহ নির্মাণের পর ভবিষ্যদ্বাণী করার কাজে অ্যানালগ কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।
২. কেমিক্যাল ল্যাবরেটরির মান নিয়ন্ত্রণ এবং পেট্রোল পাম্পের তেল প্রবাহের পরিমাণ নির্ণয়ে অ্যানালগ কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।
৩. বাতাসের চাপ, তাপ, বায়ুপ্রবাহ, বিদ্যুৎ তরঙ্গ, শব্দ তরঙ্গ ইত্যাদি নির্ণয়ের ক্ষেত্রে অ্যানালগ কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।

২৪. হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের মধ্যে পার্থক্য কি?
উত্তরঃ-
আমরা জানি, কম্পিউটারের দুটি অংশ থাকে। একটি হলো হার্ডওয়্যার আর আরেকটি সফটওয়্যার। কম্পিউটার এই দুইটির মাধ্যমে চলে। একটি কম্পিউটারের যা দৃশ্যমান অর্থাৎ দেখা যায় এরকম যন্ত্র ও যন্ত্রাংশকে হার্ডওয়্যার বলে। হার্ডওয়্যার বলতে কীবোর্ড, মাউস, মনিটর ইত্যাদিকে বুঝায়। আর দেখা যায় না অথচ অন্তরালে থেকে কম্পিউটারকে চালায় তাই সফটওয়্যার। যেমনঃ বিভিন্ন প্যাকেজ প্রোগ্রাম। একটা কী-বাের্ড, মনিটর, সিস্টেম ইউনিট ন্যূনতম এই কয়টি হার্ডওয়্যার সামগ্রী যুক্ত করে কম্পিউটার থেকে আমরা কাজ পেতে পারি। হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার এর পার্থক্য নিচে তুলে ধরা হলো।
হার্ডওয়্যার
★কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি যার উপস্থিতি আছে তাকে হার্ডওয়্যার বলা হয়। উদাহরণ: মনিটর, হার্ডডিস্ক, প্রসেসর, র‌্যাম, রম ইত্যাদি।
★দেখা যায় এবং স্পর্শ করা যায়।
★সফটওয়্যার ছাড়া হার্ডওয়্যার প্রাণহীন দেহের মতো।
★হার্ডওয়্যার তৈরি করতে বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়তে হয়।
★হার্ডওয়্যার সফটওয়্যারকে নিয়ন্ত্রণ করে না।
★দীর্ঘদিন ব্যবহারে হার্ডওয়্যার নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
★ভাইরাস হার্ডওয়্যারের ক্ষতি করতে পারে না।
★একই হার্ডওয়্যার একজন বা কয়েকজন ব্যবহার করতে পারে।
★হার্ডওয়্যার তৈরি করে যানবাহনের মাধ্যমে পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছাতে হয় যা সময় সাপেক্ষ।
সফটওয়্যার
★কম্পিউটারের ল্যাংগুয়েজ দিয়ে তৈরি নির্দেশাবলি বা প্রোগ্রামিং কোডসমূকে সফটওয়্যার বলা হয়।
স্পর্শ করা যায় না।
★হার্ডওয়্যার ছাড়া সফটওয়্যার অর্থহীন।
★সফটওয়্যার তৈরি করতে বড় কোন ইন্ডাস্ট্রি প্রয়োজন নেই।
★সফটওয়্যার হার্ডওয়্যারকে নিয়ন্ত্রণ করে।
★আজীবন ব্যবহার করলেও সফটওয়্যার নষ্ট হয় না।
★কম্পিউটার ভাইরাস সফটওয়্যারের ক্ষতি করতে পারে।
★একই সফটওয়্যার কপি করে লক্ষ লক্ষ লোক ব্যবহার করতে পারে।
★সফটওয়্যার তৈরির পর ইন্টারনেটের মাধ্যমে মুহূর্তের মধ্যেই সারা পৃথিবীর লক্ষ লক্ষ গ্রাহকের কাছে সহজেই পৌঁছানো যায়।

No comments

Theme images by konradlew. Powered by Blogger.
close