Google Ads

নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন থেকে A টু Z প্রশ্নাবলী। এখান থেকে সকল চাকুরীর পরীক্ষায় কমন পাবেন। কৃষিসেবা২৪

মূল্যবোধ ও সুশাসন
নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন (A TO Z)
(১০ এ ৭-৮ পাওয়ার জন্য এটুকু যথেষ্ট




১.সুশাসনের মূল চাবিকাঠি
— জবাবদিহিতা
২. মূল্যবোধ হলো ব্যক্তি বা সামাজিক দলের অভিপ্রেত ব্যবহারের সুবিন্যস্ত প্রকাশ ‘‘ উক্তিটি কার ?
— এম.ডব্লিউ পামফ্রে
৩. নৈতিকতা ও ঔচিত্যবোধের বিকাশভূমি
— সমাজ
৪. বিশ্বাসের অন্তর্নিহিত মূল্য
— মূল্যবোধ
৫. সুশাসনের ভিত্তিতে মজবুত করতে মূল্যবোধ কি সংরক্ষণের শিক্ষা দেয়?
-সভ্যতা ,সংস্কৃতি, ঐতিহ্য
৬. নাগরিক কর্তব্য পালনের শিক্ষা দিয়ে সুশাসনকে ত্বরান্বিত করে
— মূল্যবোধ শিক্ষা
৭. পরিবর্তন প্রতিরোধের মানসিকতা প্রকটভাবে দেখা যায়
— আমলাদের মধ্যে
৮. যে মূল্যবোধ মানুষের বাইরের ব্যক্তিত্বকে গড়ে তোলে তাকে কী বলে ?
— বাহ্যিক মূল্যবোধ
৯. কোনটি রাজনৈতিক মূল্যবোধ
— আনুগত্য
১০. বর্তমানে যুব সমাজ ধ্বংসের মূল হাতিয়ার কি?
— অপসংস্কৃতি
১১.অন্য ব্যক্তির কষ্ট যখন আমাদের মনে কষ্টের উদ্রেক করে কতখন সে অনুভুতিকে কি বলা হয়
— সহানুভূতি
১২. ‘অপরাধ একটি সামাজিক ঘটনা এবং সমাজের স্বাভাবিক রূপ ‘ কথাটি কে বলেছেন?
— এমিল ডুর্খেইম
১৩. নৈতিকতা ও সতাতা দ্বরা প্রভাবিত আচরণকে উত্কর্ষতাকে কি বলে?
— শুদ্ধাচার
১৪. আইনের শাসন কি?
— আইনের দৃষ্টিতে সকলেই সমান
১৫. সামাজিক মূল্যবোধর অন্যতম শক্তিশালী ভিত্তি কোনটি ?
– সহনশীলতা
১৬. মূল্যবোধ কোন আচরণেকে নিয়ন্ত্রণ করে ?
– বাহ্যিক
১৭. সুশাসনের পূর্বশর্ত
— জবাবদিহিতা
১৮. সুশাসন নিডিশ্চত করতে যে দরনের সরকার প্রয়োজন
— গণতান্ত্রিক সরকার
১৯. সুশাসন জনপ্রশাসনের একটি
— নব্য সংস্কৃতি
২০. সুশানের লক্ষ্য কোনটি
– জনকল্যাণ সাধন
২১. ‘গভর্নেন্স’ একটি – বহুমাত্রিক ধারণা।
২২. ২০০০ সালে বিশ্বব্যাংক কর্তৃক প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয় সুষ্ঠু গভর্নেন্স বা সুশাসন – ৪টি প্রধান স্তরের উপর নির্ভরশীল।
যথা – 
ক) দায়িত্বশীলতা 
খ) স্বচ্ছতা 
গ) আইনি কাঠামো ও 
ঘ) অংশগ্রহণ।

২৩. ১৯৯৪ সালে বিশ্বব্যাংক প্রদত্ত সংজ্ঞায় বলা হয়েছে – “সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি দেশের সামাজিক এবং অর্থনৈতিক সম্পদের ব্যবস্থাপনার জন্য ক্ষমতা প্রয়োগের পদ্ধতিই হলো গভর্নেন্স।”
২৪. ‘ই-গভর্নেন্স’ শব্দটি এসেছে – ‘ই-গভর্মেন্ট’ বা ‘ইলেক্ট্রনিক গভর্মেন্ট’ থেকে।
২৫. ‘ই-গভর্নেন্স’ কে অনেক সময় – ডিজিটাল গভর্নেন্স, অনলাইন গভর্নেন্স নামেও অভিহিত করা হয়।
২৬. ‘ই-গভর্নেন্স’ কে বাংলায় – ‘ইলেক্ট্রনিক সরকার বা শাসন’ বলা হয়।
২৭. ‘ই-গভর্নেন্স’ বলতে – তথ্যপ্রযুক্তি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এবং ইন্টারনেট ও কম্পিউটারভিত্তিক যোগাযোগকে বুঝায়।যা শাসনের এমন এক পদ্ধতি যেখানে সরকারি সেবা ও তথ্যসমূহ জনগণ সহজে ঘরে বসেই পেতে পারে।
২৮. ই-গভর্নেন্স ও সুশাসনের মধ্যে রয়েছে – নিবিড় সম্পর্ক।
২৯. বাংলাদেশে ডিজিটাল পদ্ধতির ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন – শেখ হাসিনার সরকার।
৩০. ‘ইলেক্ট্রনিক গভর্নেন্স’ এর মূল লক্ষ্য – সুশাসন প্রতিষ্ঠা।
৩১. ‘ই-গভর্নেন্স’ চালু হলে – স্বচ্ছতা, দক্ষতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়।
৩২. ‘সুশাসন’ শব্দটির ইংরেজি প্রতিশব্দ – Good Governance
৩৩. ‘সুশাসন’ শব্দটির প্রকাশ ঘটানো হয়েছে – ‘গভর্নেন্স’ প্রপঞ্চটির সাথে ‘সু’ প্রত্যয় যোগ করে।
৩৪. ‘সুশাসন’ একটি – বহুমাত্রিক ধারণা।
৩৫. ‘সুশাসন’ ধারণাটি – বিশ্বব্যাংকের উদ্ভাবিত একটি ধারণা।
৩৬. বিশ্বব্যাংক উদ্ভাবিত সুশাসন ধারণাটিতে মূলত – উন্নয়নশীল দেশের অনুন্নয়ন চিহ্নিত করা হয়।
৩৭. ১৯৮৯ সালে বিশ্বব্যাংকের এক সমীক্ষায় সর্বপ্রথম – ‘সুশাসন’ প্রত্যয়টি ব্যবহার করা হয়।
৩৮. বর্তমান সময়ে প্রায় সব রাষ্ট্রই – কল্যাণকর রাষ্ট্র।
৩৯. আইনের শাসনের মৌলিক শর্ত – ৩টি। 
যথা- 
ক) আইনের দৃষ্টিতে সকলে সমান 
খ) আইনের আশ্রয় গ্রহণের সুযোগ বিদ্যমান থাকা ও গ) শুনানী গ্রহণ ব্যতীত কারো বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ না করা।
৪০. দূর্নীতি দমনের জন্য প্রয়োজন – স্বাধীন দূর্নীতি দমন কমিশন।
৪১. সুশাসন বাধাগ্রস্থ হয় – আইনের শাসন না থাকলে।
৪২. সুশাসনের একটি সমস্যা হলো – জবাবদিহিতার অভাব।
৪৩. অকারণে হরতাল ডাকা হয় – বাংলাদেশে।
৪৪. প্রায় এক যুগের অধিক সময় ধরে দূর্নীতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েই চলেছে – বাংলাদেশ।
৪৫. যে তিনটি মহাদেশে বারবার সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে – এশিয়া, আফ্রিকা ও ল্যাটিন (দক্ষিণ) আমেরিকা।
৪৪.ভিক্ষুককে ভিক্ষা দেয় : নৈতিক মূল্যবোধ।
৪৫.সভ্য সমাজের মানদণ্ড: আইনের শাসন।
৪৬.কর্মকাণ্ডের ভাল-মন্দের বিচারের ভিত্তি : মূল্যবোধ।
৪৭.মূল্যবোধ বিভিন্ন সমাজের : বিভিন্ন রকম।
৪৮.মূল্যবোধ হল : পরিবর্তনশীল ও নৈর্ব্যক্তিক।
৪৯.মূল্যবোধের ভিত্তি : ১০টি।
৫০.মূল্যবোধ সাধারণত : ৯ প্রকার।
৫১.আর্থিক লেনদেন, ব্যবসা-বাণিজ্য হল : অর্থনৈতিক মূল্যবোধ।
৫২.সামাজিক মূল্যবোধ হল : সুকুমার বৃত্তির সমষ্টি।
৫৩.শিশু প্রথম নৈতিক মূল্যবোধের শিক্ষা পায় : পরিবারে।
৫৪.অপরের ধর্মমতকে সহ্য করা : ধর্মীয় মূল্যবোধ।
৫৫.সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হয় না : আইনের শাসনের অভাবে।
৫৬.জাতীয় উন্নতির চাবিকাঠি : গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ।
৫৭.গণতন্ত্রের শ্রেষ্ঠতম মূল্যবোধ : সহনশীলতা।
৫৮. আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করে : গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ।
৫৯. সৎ গুণই জ্ঞান/Knowledge is virtue : বলেছেন এরিস্টটল।
৬০. Morality শব্দটি এসেছে : ল্যাটিন Moralitas থেকে।
৬১. Truth is beauty and beauty is truth : বলেছেন জন কিটস।
৬২. Moralitas এর অর্থ : সঠিক আচরণ/চরিত্র।
৬৩. শুভ’র প্রতি অনুরাগ, অশুভ’র প্রতি বিরাগ : নৈতিকতা (ম্যূর)।
৬৪. নৈতিকতার রক্ষাকবচ : বিবেকের দংশন।
৬৫. নৈতিকতা প্রয়োগ করে না : রাষ্ট্র।
৬৬. ব্যক্তিগত ও সামাজিক ব্যাপার : নৈতিকতা।
৬৭. আইনের প্রয়োগ হয় না : নৈতিকতা লঙ্ঘনে।
৬৮. আইন ও নৈতিকতার মধ্যে প্রথম পার্থক্য করেন : ম্যাকিয়াভেলি।
৬৯. নৈতিকতাহীনতা : দণ্ডনীয় অপরাধ নয়।
৭০. পৌরনীতির প্রাক্তন অংশ : নীতি বিজ্ঞান।
৭১. নৈতিকতার পরিধি : আইনের চেয়ে বড়।
৭২. নৈতিকতা হল : অনির্দিষ্ট ও অস্পষ্ট।
৭৩. রাষ্ট্র সাধারণত অনুসরণ করে : নৈতিকতাকে।
৭৪. সমাজতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থার ভিত্তি : সামাজিক স্বার্থ ব্যক্তি স্বার্থের ঊর্ধ্বে।
৭৫. নৈতিকতা ও নীতিবোধের বিকাশ ঘটায় : ভাল-মন্দ, ন্যায়-অন্যায়, উচিত-অনুচিত বোধ।
৭৬. নৈতিকতা একটি মানসিক বিষয়।
৭৭. ধনতান্ত্রিক সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভের ভিত্তি : স্বার্থপরতা ও লোভ।
৭৮. নৈতিকতা ভিন্ন হতে পারে : দেশ-কাল-পাত্র ভেদে।
৭৯. সুনাগরিকের বড় গুণ : আত্মসংযম।
৮০. গ্রহণ ও শ্রদ্ধার শিক্ষাকেই বলে : আত্মসংযম।
৮১. মানবীয় গুণ হল : সহমর্মিতা।
৮২. সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে অগ্রগতির প্রধান ধাপ : শৃঙ্খলা-বোধ।
৮৩. অধিকার ও কর্তব্য সচেতন নাগরিকই : সুনাগরিক।
৮৪. ‘নীতিভ্রষ্ট বা নীতিহীন শাসক হল অন্যতম পাপী’ বলেছেন : করমচাঁদ গান্ধী।
৮৫. মূল্যবোধের ইংরেজি শব্দ হচ্ছে : value।
৮৬. মূল্যবোধের শাব্দিক অর্থ : তুলনামূলক আর্যমূল্য, বা দান বা অন্তর্নিহিত গুণাবলি।
৮৭. “মূল্যবোধ হল আবেগিক ও আদর্শগত ঐক্যের বোধ” : ফ্রাঙ্কেল।
৮৮. মূল্যবোধকে দুটি বিষয়ের নিরিখে বিভক্ত করেছেন : Deniel H. Parker.
৮৯. Deniel H. Parker এর বিষয় দুটি হল : বাস্তব জীবনভিত্তিক মূল্যবোধ ও কল্পনাপ্রসূত মূল্যবোধ।
৯০. রাষ্ট্র, সরকার ও গোষ্ঠী কর্তৃক স্বীকৃত মূল্যবোধ : ইতিবাচক মূল্যবোধ।
৯১. রাষ্ট্র, সরকার ও গোষ্ঠী কর্তৃক অস্বীকৃত মূল্যবোধ : নেতিবাচক মূল্যবোধ।
৯২. পেশাগত দিক থেকে মূল্যবোধ : ৮ প্রকার।
৯৩. মানব মনের সুকোমল বৃত্তি প্রকাশের মূল্যবোধ : নান্দনিক মূল্যবোধ।
৯৪. মানুষের আচার-আচরণকে পরিমাপ ও নিয়ন্ত্রণ করে : মূল্যবোধ।
৯৫. অন্যের বিপদে-আপদে পাশে দাঁড়ানো এবং সুখে সুখী ও দুঃখে দুঃখী হওয়া হল : সহমর্মিতা।
৯৬. মানুষের কাজের মানদণ্ড : মূল্যবোধ।
৯৭. সমাজের ভিত্তি হল : সামাজিক মূল্যবোধ।
৯৮. ভাল-মন্দ বিচার করার ক্ষমতাকে বলে : নৈতিকতা।
৯৯. আইন ও নৈতিকতার মধ্যে পার্থক্য করা হত না : প্রাচীনকালে।
১০০. আইন ও নৈতিকতার পার্থক্য পরিলক্ষিত হয় : পৃথক সত্ত্বা হিসেবে রাষ্ট্রের প্রকাশের পর।
১০১. মানুষের মনোজগতকে নিয়ন্ত্রণ করে : নৈতিকতা।
১০২. বিবেক, চিন্তা, বুদ্ধি ও ন্যায়পরায়ণতা হচ্ছে : নৈতিকতার উৎস।
১০৩. নৈতিকতা পরিচালিত হয় : সামাজিক বিবেকের দ্বারা।
১০৪. গণতন্ত্র থেকে উৎসারিত মূল্যবোধ : গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ।
১০৫. আইন ও নৈতিকতার লক্ষ্য ও আলোচ্য বিষয় : একই।
১০৬. মূল্যবোধ হল : সামাজিক আচার-আচরণের সমষ্টি।
১০৭. সামাজিক মূল্যবোধের বৈশিষ্ট্য : আপেক্ষিকতা।
১০৮. মূল্যবোধ দৃঢ় হয় : শিক্ষার মাধ্যমে।
১০৯. সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত, পরিবেশ দ্বারা প্রভাবিত ও ব্যক্তির দৃষ্টিভঙ্গির উপর নির্ভরশীলতা হল : মূল্যবোধের বৈশিষ্ট্য।
১১০. সামাজিক মূল্যবোধ জাগ্রত হয় : পৌরনীতি ও ইতিহাসের শিক্ষা দ্বারা।
১১১. মূল্যবোধ : সমাজের বৃহৎ অংশের দ্বারা অনুমোদিত।
১১২. মূল্যবোধের একটি প্রকার হল : আদিম মানুষের কাজে-কর্মে।
১১৩. সততার সাথে দায়িত্ব পালনে ব্রত : মূল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ।
১১৪. আইনের ভিত্তি বলা হয় : মূল্যবোধকে।
১১৫. মানুষ ও পশুর মধ্যে পার্থক্যকারী ধারণা : ঔচিত্যবোধ।
১১৬. .সমাজব্যবস্থার এক মারাত্মক ব্যাধির নাম — দুর্নীতি
১১৭. .একমাত্র যে শিক্ষা সকলকে অন্যায় কর্মকাণ্ড থেকে দূরে রাখতে পারে— নৈতিক শিক্ষা
১১৮. দুর্নীতি প্রতিরোধে আইন প্রণয়ন করা হয়—১৯৪৭ সালে
১১৮. বাংলাদেশে দুর্নীতি দমন কমিশন প্রতিষ্ঠিত হয়–২০০৪ সালে
"""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""
১। গণতন্ত্রের প্রাণ কোনটি?
__ অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন
২। সুশাসন কি ধরনের শাসন ব্যবস্থা?
__ অংশগ্রহণমূলক শাসন ব্যবস্থা
৩। সংসদীয় গণতন্ত্রে একচ্ছত্র ক্ষমতার
অধিকারী কে?
__ প্রধানমন্ত্রী
৪। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য
প্রয়োজন কোনটি?
__ধর্মীয় সহিষ্ণুতা
৫। ভিক্ষুককে ভিক্ষা দেয়া কোন মূল্যবোধের
অন্তর্ভুক্ত?
__নৈতিক মূল্যবোধ
৬। সুশাসনের মূল লক্ষ কোনটি?
__ জবাবদিহিতা
৭। মূল্যবোধের ইংরেজি প্রতিশব্দ কোনটি?
__ Values
৮। কল্যাণমূলক রাষ্ট্র গঠনের অপরিহার্য শর্ত
কোনটি?
__ সুশাসন প্রতিষ্ঠা
৯। বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বেশি গ্রহণযোগ্য
শাসন ব্যবস্থা কোনটি?
__গণতন্ত্র
১০। সুশাসন ধারনাটির উদ্ভাবক সংস্থা কোনটা?
__বিশ্বব্যাংক
১।নৈতিকতার ইংরেজি প্রতিশব্দ=Morality.
২।কোনটি সামাজিক মূল্যবোধের ভিত্তি=আইনের শাসন।
৩।বাংলাদেশে কখন অপরাধ প্রবণতা বৃদ্ধি পায়=শীতকাল ও বর্ষার সময়।
৪।’Values’ শব্দের প্রতিশব্দ কি=মূল্যবোধ।
৫।’Formulation of performed behaviour held by individual or social group’-উক্তিটি কার=W Pumfrey.
৬।’যে সব মূল্যবোধ ব্যক্তি সমাজের নিকট থেকে আশা করে এবং যা সমাজ ব্যক্তির নিকট থেকে লাভ করে খুশি হয়,সেসব মূল্যবোধই সমাজকর্ম মূল্যবোধ’সংঙ্গা কে দিয়েছেন=স্টুয়ার্ড সিডড।
৭।সমাজকর্মের সূত্রপাত কবে থেকে=মানবসভ্যতার ঊষালগ্ন থেকে।
৮।মূল্যবোধ কোন ধরনের প্রত্যয়=আপেক্ষি
ক।
৯।’সামাজিক মূল্যবোধ হচ্ছে সেসব প্রকাশ্য ও অনুমেয় আচার আচারণের ধারা যা ব্যক্তি ও সমাজের মৌলিক বৈশিষ্ট্য বলে স্বীকৃত’উক্তিটি কোন ব্যক্তির=Clyde
নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন
# বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে ভালো শাসনব্যবস্থা হিসিবে স্বীকৃতি পেয়েছে- গণতন্ত্র
গণতন্ত্র ছাড়া প্রতিষ্ঠা পায় না- সুশাসনসুশাসনের
উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য- স্বচ্ছতা
# সুশাসনের পূর্ব শর্ত হল- জবাবদিহিতা
# সুশাসনের মানদণ্ড-জনগণের সম্মতি ও সন্তুষ্টি
সুশাসণের আভাস পাওয়া যায়- ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে
যেখানে দেশপ্রেম নেই সেখানে- সুশাসন নেই
সম্পদের সুষম বন্টন করা যায়- সুশাসনের মাধ্যামে
আইন নিষ্প্রয়োজন হয়-শাসক যদি ন্যায়পরায়ণ হয়
সুশাসন একটি চলমান- ক্রিয়াশীল অবস্থা
# সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অপরিহার্য বিষয়-গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ
ছায়া সরকার বলা হয়-সংবাদ মাধ্যমকে
প্রশাসন যন্ত্রের ধারক ও বাহক-সরকার
মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলে অচল হয়ে পড়ে-গণতন্ত্র
রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন বলা হয়-সাংবিধানিক আইনকে
# সুশাসন প্রতিষ্ঠায় মূখ্য উপাদান-আইনের শাসন
জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় মুখ্য ভূমিকা পালন করে-সরকার
নৈতিকতা, ও মূল্যবোদ অর্জনের প্রধান উত্স-পরিবার
# জাতীয় মূল্যবোধ হল-ঐতিহ্য, ইতিহাস,ও দ্বন্দ্বের প্রতিবিম্ব
বড়দের সম্মান করা, দানশীলতা,শ্রমের মর্যাদা ইত্যাদি -সামাজিক মূল্যবোধ
$পৌরনীতির প্রধান আলোচ্য বিষয় -নাগরিকের অধিকার ও কর্তব্য।
$‘নাগরিকতার সঙ্গে জড়িত সকল প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করে যে শাস্ত্র, তাকে পৌরনীতি বলে’— এ সংজ্ঞাটি দিয়েছেন- ই. এম. হোয়াইট।
$নগররাষ্ট্র বলতে বোঝায় – নগরকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা ছোট রাষ্ট্র।
$পৌরনীতি মানুষকে দান করে-নাগরিক সচেতনতা ।
$‘ইতিহাসের স্রোতধারায় বালুকারাশির মধ্যে স্বর্ণরেণুর মতো রাজনীতিবিজ্ঞান জমা হয়ে উঠেছে।’— এই উক্তিটি-লর্ড অ্যাকটনের।
$‘ইতিহাস রাষ্ট্রবিজ্ঞানক
ে গভীরতা দান করেছে’— এ উক্তিটি – উইলোবির।
$‘রিপাবলিক’ গ্রন্থের রচয়িতা – প্লেটো।
$সর্বপ্রথম অর্থনীতিকে একটি স্বতন্ত্র বিষয়ের মর্যাদা দান করেন- অ্যাডাম স্মিথ।
$একজন নাগরিককে দক্ষতা ও জ্ঞানের উচ্চস্থানে পৌঁছে দিতে পারে-নৈতিক গুণ।
$‘শাসক যদি ন্যায়বান হন, তাহলে আইন নিষ্প্রয়োজন আর শাসক যদি দুর্নীতিপরায়ণ হন, তাহলে আইন নিরর্থক’— এ উক্তিটি-প্লেটোর।
$‘সকল ভালো মানুষ ভালো নাগরিক নয়, কিন্তু সকল ভালো নাগরিকই ভালো মানুষ’— এ উক্তিটি অ্যারিস্টটলের।
$‘পলিটিক্যাল ইকোনমি’ গ্রন্থের লেখক-অ্যাডাম স্মিথ।
$‘সকল শাসনব্যবস্থা তার অনুরূপ সম্পত্তি ব্যবস্থার রূপ ধারণ করে, একটি পরিবর্তন হলে অপরটিরও পরিবর্তন হয়’— এই উক্তিটি ম্যাকাইভারের।
১। গণতন্ত্রের প্রাণ কোনটি?
= অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন
২। সুশাসন কি ধরনের শাসন ব্যবস্থা?
= অংশগ্রহণমূলক শাসন ব্যবস্থা
৩। সংসদীয় গণতন্ত্রে একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী কে?
= প্রধানমন্ত্রী
৪। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য প্রয়োজন কোনটি?
= ধর্মীয় সহিষ্ণুতা
৫। ভিক্ষুককে ভিক্ষা দেয়া কোন মূল্যবোধের অন্তর্ভুক্ত?
= নৈতিক মূল্যবোধ
৬। সুশাসনের মূল লক্ষ কোনটি?
= জবাবদিহিতা
৭। মূল্যবোধের ইংরেজি প্রতিশব্দ কোনটি?
= Values
৮। কল্যাণমূলক রাষ্ট্র গঠনের অপরিহার্য শর্ত কোনটি?
= সুশাসন প্রতিষ্ঠা
৯। বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বেশি গ্রহণযোগ্য শাসন ব্যবস্থা কোনটি?
= গণতন্ত্র
১০। সুশাসন ধারনাটির উদ্ভাবক সংস্থা কোনটা?
= বিশ্বব্যাংক
১. সুশাসনের চাবিকাঠি বলা হয় নিচের কোনটিকে?
(– সচেতনতাকে
০২.দেশ শাসনের প্রদান উপাদান কয়টি?
— ৩টি
০৩. গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র নিচের কোনটি?
(– সাম্য
০৪. বিশ্ব ব্যাংক চিহ্নিত সুশাসনের সূচক কয়টি?
–৬টি
০৫. জনগণের চোখ দিয়ে রাষ্ট্রকে দেখাই হচ্ছে-
— গণতন্ত্রের মূলতš
০৬. পেশাগত দিক থেকে মূল্যবোধ কত প্রকার ?
— ৮ প্রকার
০৭. কোন মহাদেশে বিশ্বব্যাংকের ব্যাপক ব্যর্থতার ফসল হিসেবে উদ্ভব ঘটে সুশাসনের ধারণার ?
(– আফ্রিকা০৮. সাধারণভাবে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সমস্যা কয়টি?
(—২২টি
০৯. সুশাসনের মূল রাজনৈতিক বৈশিষ্ট্য নিচের কোনটি?
— অংশ গ্রহণমূলক পদ্ধতি
১০. দুর্নীতির সাথে সুশাসনের সম্পর্ক কিরূপ ?
— বিপরীতমুখী
১১. নাগরিককে দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে সচেতন করে__শিক্ষা
১২. স্বৈরাচারের উৎপত্তি ঘটাতে সহায়তা করে___মূল্যবোধ
১৩. জন প্রশাসনের একটি নব্য সংস্কৃতির নাম হলো-
সুশাসন
১৪. জাতীয় ঐক্যমত সৃষ্টিতে মূখ্য ভূমিকা পালন করে__সরকার
১৫. গণতন্ত্রের প্রাণ নিচের কোনটি?
– নির্বাচন
১৬. সুশাসন ধারণাটির নিচের কোন প্রতিষ্ঠানের উদ্ভাবিত ?
– বিশ্বব্যাংক
১৭. সুশাসন ধারণার উদ্ভব হয় কত সালে?
- ১৯৮৯
১৮. আমাদের দেশের আইনের শাসনের মৌলিক শর্ত কয়টি?
-৩টি
১৯. উন্নয়নশীল দেশের রাজনৈতিক দলের বৈশিষ্ট্য নিচের কোনটি?
- ব্যক্তি পূজা
২০ জনগণ ও সরকারের মধ্যে যোগযোগ সহজ করতে ভূমিকা রাখছে নিচের কোনটি?
- ই-গভর্ন্যান্স
০১. “রাষ্ট্রের সকল ক্ষেত্রে উন্নয়নের জন্য সুশাসন আবশ্যক” এ বক্তব্যটি কার?
উত্তরঃ মিশেল ক্যামভেসাস
০২. ’আইন হচ্ছে নিম্নতমের প্রতি উর্ধ্বতন রাজনৈতিক কর্তৃত্বের আদশর্’ উক্তিটি কার ?
উত্তরঃ জন অস্টিন
০৩. কোনটি ছাড়া সুশাসন সম্ভব নয়?
উত্তরঃ জবাবদিহিতা
০৪. কিসের অভাবে দুর্নীতি জন্ম নেয়?
উত্তরঃসুশাসন
০৫. তথ্য অধিকার আইন প্রথম চালু হয় কোন দেশে ?
উত্তরঃ সুইডেন
০৬. দেশের শাসনতান্ত্রিক আইন উল্লেখ থাকে?
উত্তরঃ সংবিধানে
০৭. বাংলাদেশের গ্রাম সরকার আইন পাস হয় কত সালে ?
উত্তরঃ ২০০৩
০৮. বাংলাদেশে ই-গভার্ন্যান্স বাস্তবায়নের পথে অন্যতম বাধা কী?
উত্তরঃ সমন্বয়হীনতা
০৯. নৈতিক অধিকারের মূল উৎস হলো-
উত্তরঃ ন্যায়বোধ
১০. রাজনৈতিক দল জনগণের উপকার করে কীভাবে?
উত্তরঃ দাবি পূরণের মাধ্যমে
০১. একজন নাগরিকের কর্তব্যকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তরঃ তিন ভাগে
০২. মূল্যবোধ কোন ধরনের বিষয়?
উত্তরঃ সামাজিক
০৩. নারীর অধিকার ও নারীর প্রতি বৈষম্য দূরীকরণ কাজ করে কোনটি?
উত্তরঃ হিউম্যান এন্ড জেন্ডার স্টাডিজ
০৪. ইভটিজিং বলতে বুঝায়-
উত্তরঃ সকল নারীদের উত্ত্যক্ত করা
০৫. মানবাধিকারের বৈশিষ্ট্য নিচের কোনটি?
উত্তরঃ ব্যক্তির একান্ত ব্যক্তিগত
০৬. টেকসই উন্নয়নের জন্য কোনটি কোনটি প্রয়োজন ?
উত্তরঃ প্রতিষ্ঠানিককরণ
০৭. সরকারি চাকরি লাভের অধিকার কোন ধরনের অধিকার?
উত্তরঃ রাজনৈতিক
০৮. সুশাসনের মূল লক্ষ্য কী?
উত্তরঃ জবাবদিহিতা
০৯. রাজনৈতিক দলের মূল লক্ষ্য কী হওয়া বাঞ্ছনীয়?
উত্তরঃ জনকল্যাণ নিশ্চিত করা
১০. ই-সভার্ন্যান্স ও সুশাসনের সম্পর্ক কিরূপ?
উত্তরঃ নিবিড়

নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন↓

০১. “রাষ্ট্রের সকল ক্ষেত্রে উন্নয়নের জন্য সুশাসন আবশ্যক” এ বক্তব্যটি কার?
উত্তরঃ মিশেল ক্যামভেসাস.
০২. ’আইন হচ্ছে নিম্নতমের প্রতি উর্ধ্বতন রাজনৈতিক কর্তৃত্বের আদর্শ’ উক্তিটি কার ?
উত্তরঃ জন অস্টিন.
০৩. কোনটি ছাড়া সুশাসন সম্ভব নয়?
উত্তরঃ জবাবদিহিতা.
০৪. কিসের অভাবে দুর্নীতি জন্ম নেয়?
উত্তরঃসুশাসন.
০৫. তথ্য অধিকার আইন প্রথম চালু হয় কোন দেশে ?
উত্তরঃ সুইডেন.
০৬. দেশের শাসনতান্ত্রিক আইন উল্লেখ থাকে?
উত্তরঃ সংবিধানে.
০৭. বাংলাদেশের গ্রাম সরকার আইন পাস হয় কত সালে ?
উত্তরঃ ২০০৩.
০৮. বাংলাদেশে ই-গভার্ন্যান্স বাস্তবায়নের পথে অন্যতম বাধা কী?
উত্তরঃ সমন্বয়হীনতা.
০৯. নৈতিক অধিকারের মূল উৎস হলো-
উত্তরঃ ন্যায়বোধ.
১০. রাজনৈতিক দল জনগণের উপকার করে কীভাবে?
উত্তরঃ দাবি পূরণের মাধ্যমে.
১। সুশাসনের ইংরেজি প্রতিশব্দ ?
= Good Governance
২। সুশাসনের এক পক্ষে সরকার
অন্যপক্ষে ? = জনগন
৩। সরকারের চরিত্র ভালো হওয়ার
জন্য যাদের
চরিত্র ভালো হওয়া দরকার ?
= জনগনের
৪। বাংলাদেশের সংবিধানের
যে অনুচ্ছেদের ধমীয় স্বাধীনতার কথা বলা হয়েছে ?
= ৪১ নং অনুচ্ছেদে
৫। যেখানে দেশপ্রেম নেই সেখানে ?
= সুশাসন নেই
৬। সুশাসন প্রতিষ্ঠার মূখ্য উপদান ?
= আইনের শাসন
৭।
যেভাবে গনতন্ত্রকে শক্তিশালী করা যায় ?
= ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে
৮। ক্ষমতার অপব্যবহারের যৌক্তিক কারন ?
= ক্ষমতার কেন্দ্রীকরন
৯। জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার মূখ্য ভূমিকা পালন করে ?
= সরকার
১০। গনতন্ত্র আইনের শাসনে বিশ্বাসী কারন ?
= আইনের চোখে সবাই সমান
১১। Ordinance হলো ?
= জরুরী আইন
১২। আইনের আনুষ্ঠানিক উৎস হলো ?
= সংবিধান
১৩। সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষাকল্পে যে আইন প্রবতন করা হয় ?
= ফৌজদারি আইন
১৪। যে দেশের আইন বা সংবিধান লিখিত আকারে নেই ?
= যুক্তরাজ্যের
১৫। মুসলিম আইনের প্রধান উৎস হলো ?
= আল কুরআন

০১. একজন নাগরিকের কর্তব্যকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তরঃ তিন ভাগে
০২. মূল্যবোধ কোন ধরনের বিষয়?
উত্তরঃ সামাজিক
০৩. নারীর অধিকার ও নারীর প্রতি বৈষম্য দূরীকরণ কাজ করে কোনটি?
উত্তরঃ হিউম্যান এন্ড জেন্ডার স্টাডিজ
০৪. ইভটিজিং বলতে বুঝায়-
উত্তরঃ সকল নারীদের উত্ত্যক্ত করা
০৫. মানবাধিকারের বৈশিষ্ট্য নিচের কোনটি?
উত্তরঃ ব্যক্তির একান্ত ব্যক্তিগত
০৬. টেকসই উন্নয়নের জন্য কোনটি কোনটি প্রয়োজন ?
উত্তরঃ প্রতিষ্ঠানিককরণ
০৭. সরকারি চাকরি লাভের অধিকার কোন ধরনের অধিকার?
উত্তরঃ রাজনৈতিক
০৮. সুশাসনের মূল লক্ষ্য কী?
উত্তরঃ জবাবদিহিতা
০৯. রাজনৈতিক দলের মূল লক্ষ্য কী হওয়া বাঞ্ছনীয়?
উত্তরঃ জনকল্যাণ নিশ্চিত করা
১০. ই-সভার্ন্যান্স ও সুশাসনের সম্পর্ক কিরূপ?
উত্তরঃ নিবিড়
১. বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে ভালো শাসনব্যবস্থা হিসিবে স্বীকৃতি পেয়েছে
— গণতন্ত্র
১. গণতন্ত্র ছাড়া প্রতিষ্ঠা পায় না
— সুশাসন
৩. সুশাসনের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ঠ্য
— স্বচ্ছতা
৪. সুশাসনের পূর্ব শর্ত হল
— জবাবদিহিতা
৫. সুশাসনের মানদণ্ড
— জনগণের সম্মতি ও সন্তুষ্টি
৬.সুশাসণের আভাস পাওয়া যায়
— ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে
৭.যেখানে দেশপ্রেম নেই সেখানে
— সুশাসন নেই
৮. সম্পদের সুষম বন্টন করা যায়
— সুশাসনের মাধ্যামে
৯. আইন নিষ্প্রয়োজন হয় , যদি
–শাসক যদি ন্যায়পরায়ণ হয়
১০.সুশাসন একটি চলমান
— ক্রিয়াশীল অবস্থা
১১.সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অপরিহার্য বিষয়
— গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ
১২.ছায়া সরকার বলা হয়
— সংবাদ মাধ্যমকে
১৩.প্রশাসন যন্ত্রের ধারক ও বাহক
– সরকার
১৪.মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলে অচল হয়ে পড়ে
– গণতন্ত্র
১৫.রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন বলা হয়
— সাংবিধানিক আইনকে
১৬.সুশাসন প্রতিষ্ঠায় মূখ্য উপাদান
— আইনের শাসন
১৭. জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় মুখ্য ভূমিকা পালন করে
— সরকার
১৮.নৈতিকতা, ও মূল্যবোদ অর্জনের প্রধান উত্স
— পরিবার
১৯. জাতীয় মূল্যবোধ হল
— ঐতিহ্য, ইতিহাস,ও দ্বন্দ্বের প্রতিবিম্ব
২০.বড়দের সম্মান করা, দানশীলতা,শ্রমের মর্যাদা ইত্যাদি
— সামাজিক মূল্যবোধ।

নৈতিকতা,  মূল্যবোধ ও সুশাসনঃ 
 
নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন এই বিষটি বিসিএসে প্রায় নতুন টপিক। এখান থেকে ১০ টি প্রশ্ন করা হয়। কিছু কিছু প্রশ্নের সবগুলো অপশনই সঠিক মনে হয়। তবে একটু চিন্তা করলে সব থেকে বেস্ট উত্তরটা পাওয়া সম্ভব। তাই আজকের আয়োজন নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন। এখানে প্রথমে বিগত কয়েক বছরের প্রশ্ন ও উত্তর দিয়েছি যাতে প্রশ্ন সম্পর্কে একটা ক্লিয়ার কনসেপ্ট পাওয়া যায়। এরপর অনুশীলনের জন্য এইচ এস সি’র ’পৌরনীতি ও সুশাসন’ , নবম-দশম শ্রেণির পৌরনীতি ও নাগরিকতা এবং আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বইয়ের সিলেবাসের সাথে মিল আছে এমন কিছু অধ্যায় এখানে দিয়েছি। আশা করি কাজে আসবে।
১। নৈতিক শক্তির প্রধান উপাদান কী?
উত্তরঃ সততা ও নিষ্ঠা
২। নৈতিকতাকে মানবজীবনের কী বলা হয় ?
উত্তরঃ নৈতিক আদর্শ।
৩। একজন যোগ্য প্রশাসক ও ব্যবস্থাপকের অত্যাবশ্যকীয় মৌলিক গুণাবলির মধ্যে শ্রেষ্ঠ কোনটি?

(ক) দায়িত্বশীলতা 
(খ) নৈতিকতা 
(গ) দক্ষতা 
(ঘ) সরলতা

উত্তরঃ (খ) নৈতিকতা।

৪। নীতিবিদ্যার আলোচ্য বিষয় কী?
উত্তরঃ সমাজে বসবাসকারী মানুষের আচরণের আলোচনা ও মূল্যায়ন।
৫। মানুষের কোন ক্রিয়া নীতিবিদ্যার আলোচ্য বিষয়?
উত্তরঃ ঐচ্ছিক ক্রিয়া।
৬। মূ্ল্যবোধ কী?
উত্তরঃ মানুষের আচরণ পরিচালনাকারী নীতি ও মানদণ্ড।
৭। মূল্যবোধ শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে-
উত্তরঃ সামাজিক অবক্ষয় রোধ করা।
৮। সামাজিক মূল্যবোধের ভিক্তি কী?
উত্তরঃ আইনের শাসন, সাম্য ও নৈতিকতা।
৯। আমাদের চিরন্তন মূল্যবোধ কোনটি?
উত্তরঃ সত্য ও ন্যায়।
১০। ব্যাক্তিগত মূল্যবোধ লালন করে
উত্তরঃ স্বাধীনতার মূল্যবোধকে
১১। একজন জনপ্রশাসকের মৌলিক মূল্যবোধ হলো-
উত্তরঃ জনকল্যাণ।
১২। ‘সুশাসন’ শব্দটি সর্বপ্রথম কোন সংস্থা সুস্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করে?
উত্তরঃ বিশ্বব্যাংক। ১৯৮৯ সালে।
১৩। UNDP সুশাসন নিশ্চিতকরণে কয়টি উপাদান উল্লেখ করেছে?
উত্তরঃ ৯ টি।
১৪। ‘‘সুশাসন বলতে রাষ্ট্রের সঙ্গে সুশীল সমাজের, সরকারের সাথে শাসিত জনগণের, শাসকের সঙ্গে শাসিতের সম্পর্ক বোঝায়’’ – উক্তিটি কার?
উত্তরঃ ম্যাককরনী।
১৫। সুশাসন হচ্ছে এমন এক শাসন ব্যবস্থা যা শাসক ও শাসিতের মধ্যে -
উত্তরঃ আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলে।
১৬। জনগণ, রাষ্ট্র ও প্রশাসনের সাথে ঘনিষ্ঠ প্রত্যয়ের নাম কী?
উত্তরঃ সুশাসন।
১৭। সুশাসনের পূর্বশর্ত কী?
উত্তরঃ মত প্রকাশের স্বাধীনতা।
১৮। সুশাসনের অন্যতম পূর্বশর্ত হচ্ছে-
উত্তরঃ অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন।
১৯। নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী গণমাধ্যমের অনুপস্থিতি কিসের অন্তরায়?
উত্তরঃ সুশাসনের।
২০। সুশাসনের পথে অন্তরায়-
উত্তরঃ স্বজনপ্রীতি।
২১। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে সুশাসনের কোন দিকের উপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে?
উত্তরঃ সুশাসনের অর্থনৈতিক দিক।

২২। সরকারি সিদ্ধান্ত প্রণয়নে কোন মূল্যবোধটি গুরুত্বপূর্ণ নয়?

(ক) বিশ্বস্ততা 
(খ) সৃজনশীলতা 
(গ) নিরপেক্ষতা 
(ঘ) জবাবদিহিতা

উত্তরঃ সৃজনশীলতা।

এইচ এস সি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
প্রথম অধ্যায়ঃ পৌরনীতি ও সুশাসনের পরিচিতি
এ অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য;
১। বিশ্বব্যাংক সর্বপ্রথম ‘সুশাসনের’ ধারণা দেয় – ১৯৯৪ সালে। 
২। ‘সার্বিক উন্নয়নের লক্ষে একটি দেশের সামাজিক এবং অর্থনৈতিক সম্পদের ব্যবস্থাপনার জন্য ক্ষমতা প্রয়োগের পদ্ধতিই হলো গভার্নেন্স’ – বিশ্বব্যাংক।
৩। বিশ্বব্যাংক ২০০০ সালে সুশাসনের ৪ টি স্থম্ভের কথা প্রকাশ করে।
৪। বিশ্বব্যাংকের সুশাসনের স্থম্ভ চারটি হল: ক. দায়িত্বশীলতা খ. স্বচ্ছতা গ. আইনি কাঠামো ও ঘ. অংশগ্রহণ।
৫। UNDP সুশাসনের ৯ টি উপাদানের কথা বলেছে। [৩৭ তম বিসিএস]
৬। বর্তমান রাষ্ট্রসমূহের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হলো – সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা।
৭। প্রাচীনকালে নগররাষ্ট্র গড়ে উঠেছিলো – গ্রিসের এথেন্সে ও স্পার্টায়।
৮। জাতীয় রাষ্ট্র গড়ে উঠেছে – আধুনিক যুগে।
৯। ‘শাসক যদি ন্যায়বান হয় তাহলে আইন অনাবশ্যক, আর শাসক যদি দুর্নীতিপরায়ণ হয় তাহলে আইন নিরার্থক’ – বলেছেন প্লেটো।
১০। সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রের উদ্ভব ঘটে – ১৯১৭ সালে রাশিয়ায়/সোভিয়েত ইউনিয়নে।

দ্বিতীয় অধ্যায়ঃ সুশাসন
এ অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য;
১। ‘সুশাসন বলতে রাষ্ট্রের সাথে সুশীল সমাজের, সরকারের সাথে শাসিত জনগণের, শাসকের সাথে শাসিতের সম্পর্ককে বোঝায়’—বলেছেন—ম্যাককরনী। [৩৭ তম বিসিএস]
২। সুশাসনের একটি বড় সমস্যা হলো—জবাবদিহিতার অভাব।
৩। সুশাসন বাধগ্রস্ত হয়—আইনের শাসন না থাকলে।
৪। ‘সুশাসন’ ধারণাটি বিশ্বব্যাংক কর্তৃক উদ্ভাবিত হয়। [৩৫ তম বিসিএস]
৫। ১৯৮৯ সালে বিশ্ব ব্যাংক সুশাসন (Good Governance) প্রত্যয়টি ব্যবহার করেন।
৬। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় প্রতিবন্ধকসমূহ হলো—জবাবদিহিতার অভাব, স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি ও দারিদ্র্য্ ।
৭। সুশাসনের পথে প্রধান অন্তরায় হলো—স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি ও অনিয়ম।
৮। জনগণ, রাষ্ট্র ও প্রশাসনের সাথে ঘনিষ্ঠ প্রত্যয়ের নাম - সুশাসন।
৯। নৈতিক শক্তির প্রধান উপাদান -সততা ও নিষ্ঠা।
তৃতীয় অধ্যায়ঃ মূল্যবোধ, আইন, স্বাধীনতা ও সাম্য
। মানুষের আচরণ পরিচালনাকারী নীতি ও মানদণ্ডকে বলে – মূ্ল্যবোধ [৩৫ তম বিসিএস]
। একজন জনপ্রশাসকের মৌলিক মূল্যবোধ হলো- জনকল্যাণ।
। মূল্যবোধ শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে - সামাজিক অবক্ষয় রোধ করা।
। সামাজিক মূল্যবোধের ভিক্তি - আইনের শাসন, সাম্য ও নৈতিকতা।
। সভ্য সমাজের মানদণ্ড—আইনের শাসন।
। নৈতিক শক্তির প্রধান উপাদান - সততা ও নিষ্ঠা
। অর্থনৈতিক স্বাধীনতা বলতে বোঝায়—অভাব হতে মুক্তি।
। স্বাধীনতার রক্ষাকবচ—গণতন্ত্র।
। গ্রেট ব্রিটেনের আইন –প্রথানির্ভর।
। ‘আইনের দৃষ্টিতে সবাই সমান’ –একথা বলেছেন—অধ্যাপক ডাইসি।
। ‘Liberty’ শব্দের বাংলা অর্থ—স্বাধীনতা।
চতুর্থ অধ্যায়ঃ ই-গভার্নেন্স ও সুশাসন
১। ইলেকট্রনিক গভার্নেন্স এর মূল লক্ষ্য হলো—সুশাসন প্রতিষ্ঠা।
২। ই-গভার্নেন্স সর্বত্র চালু হলে—স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে।
৩।‘ সুশাসন’ শব্দটির ইংরেজি প্রতিশব্দ—Good Governance
৪। ই-গভার্নেন্স বলতে বোঝায়—ইলেকট্রনিক গভার্নেন্সকে।
৫। ই-গভার্নেন্স এর কার্যক্রম বিভক্ত—চার ভাগে।
পঞ্চম অধ্যায়ঃ নাগরিক অধিকার ও কর্তব্য এবং মানবাধিকার
। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস—১০ ডিসেম্বর।
। মানবাধিকার ঘোষিত হয়েছে—জাতিসংঘের সাধারণ পনিষদে ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর।
। মৌলিক অধিকারের রক্ষাকবচ—সংবিধান।
। সকল অধিকারের উৎস—রাষ্ট্র।
। মানবাধিকার নিশ্চিত করার জন্য দরকার—গণতন্ত্র।
। নাগরিকের প্রধান কর্তব্য—রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করা।
। ভোটদান ও নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার অধিকার হলো—রাজনৈতিক অধিকার।
। ‘খাতিলাভের অধিকার’—সামাজিক অধিকার।
সপ্তম অধ্যায়ঃ সরকার কাঠামো
১। সরকারের বিভাগ—তিনটি। যথা: ক. আইন বিভাগ খ. শাসন বিভাগ গ. বিচার বিভাগ
২। সংবিধানের অভিভাবক—বিচার বিভাগ।
৩। আইনকে বাস্তবে প্রয়ো করা –শাসন বিভাগের কাজ।
৪। আইনসভার প্রথম কক্ষকে বলে—নিম্মকক্ষ।
৫। আইনসভার দ্বিতীয় কক্ষকে বলে—উচ্চকক্ষ।
৬। বাজেট পাস বা অনুমোদন করে—আইন বিভাগ।
৭। যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভার নাম—কংগ্রেস।
৮। যুক্তরাজ্যের আইনসভার নিম্মকক্ষের নাম—কমন্স সভা।
৯। আমেরিকার আইনসভার উচ্চকক্ষের নাম—সিনেট। নিম্মকক্ষ প্রতিনিধি সভা।
১০। বাংলাদেশের আইনসভা—এক কক্ষবিশিষ্ট।
১১। অধ্যাদেশ জারি করতে পারেন—শাসন বিভাগ।
১২। বেনিটো মুসোলিনি একনায়ক ছিলেন—ইতালির।
১৩। ধর্মতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থায় সার্বভৌমত্বের মালিক—আল্লাহ বা সৃষ্টিকর্তা।
১৪। ধর্মতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রচলিত রয়েছে—ইরান ও ভ্যাটিকান সিটিতে।
১৫। ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রবক্তা—মন্টেস্কু। তিনি ফ্রান্সের অধিবাসী।
১৬।গঠনগত দিক থেকে আইনসভা বিভক্ত—দুইভাগে।
১৭। দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন করা—বিচার বিভাগের কাজ।
১৮। গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র—সাম্য, স্বাধীনতা ও ভ্রাতৃত্ব।
১৯। ফোয়েডাস শব্দের অর্থ—সন্ধি/মিলন।
২০। বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি—গণতান্ত্রিক।
২১। আব্রাহাম লিংকন প্রেসিডেন্ট ছিলেন—যুক্তরাষ্ট্রের (১৬ তম)।
২২। কিউবার সরকার ব্যবস্থা—সমাজতান্ত্রিক।
শেয়ার করে আপনার বন্ধুকে জানার সুযোগ করে দিন।

No comments

Theme images by konradlew. Powered by Blogger.
close