বাংলাদেশের বিল , নদ-নদী, হাওড় জলপ্রপাত থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশাবলী। কৃষিসেবা২৪
বাংলাদেশের বিল , নদ-নদী, হাওড় জলপ্রপাত থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশাবলী। কৃষিসেবা২৪
| কৃষিসেবা২৪ |
বাংলাদেশের বিলঃ
১। চলনবিল- পাবনা ও নাটোর।
২। তামাবিল- সিলেট
৩। ভবদহ বিল- যশোর
৪। বগা বিল- বান্দরবান
৫। বিল ডাকাতিয়া- খুলনা
৬। বাইক্কা বিল- মৌলভীবাজার
৭। আড়িয়ল বিল- মুন্সিগঞ্জ
বিঃদ্রঃ চলনবিল বাংলাদেশের বৃহত্তম বিল। চলনবিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে আত্রাই নদী। বিল ডাকাতিয়াকে 'পশ্চিমা বাহিনীর নদী' বলা হয়।
বাংলাদেশের হাওড়ঃ
১। হাকালুকি হাওর - মৌলভীবাজার ও সিলেট। (বাংলাদেশের বৃহত্তম হাওর)
২। হাইল হাওর-মোলভীবাজার ট্রিকঃ হা হা মৌলভী
৩। টাঙ্গুয়ার হাওর- সুনামগঞ্জ
৪। বুরবুক হাওর - জৈন্তাপুর, সিলেট (বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম হাওর)
৫। প্রান্তিক হ্রদ - খাগড়াছড়ি
৬। ডিঙ্গিপোতা হাওর- নেত্রকোনা
বাংলাদেশের জলপ্রপাতঃ
১। মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত- বড়লেখা, মৌলভীবাজার
২। শৈলপ্রপাত - বান্দরবান
৩। শুভলং ঝর্ণা - রাঙ্গামাটি
৪। শীতল পানির ঝর্ণা - হিমছড়ি, কক্সবাজার
৫। উষ্ণ পানির ঝর্ণা - সীতাকুণ্ড, চট্টগ্রাম
বাংলাদেশের নদ-নদীঃ
১। বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী- মেঘনা
২। বাংলাদেশের প্রশস্ততম নদী- মেঘনা
৩। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় নদী- মেঘনা
৪। বাংলাদেশের বৃহত্তম নদী - মেঘনা
৫। বাংলাদেশের গভীরতম নদী- মেঘনা
৬। বাংলাদেশের সবচেয়ে নাব্য নদী- মেঘনা
৭। বাংলাদেশের যে নদী দিয়ে সবচেয়ে বেশি পানি প্রবাহিত হয়- মেঘনা
৮। বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম নদী- গোবরা নদী(৪ কিমি)
৯। বাংলাদেশের সবচেয়ে খরস্রোতা নদী- কর্ণফুলী
১০। পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী- নীলনদ( Longest)+১১ টি দেশের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত
১১। পৃথিবীর বৃহত্তম নদী- আমাজান(largest)
১২। পৃথিবীর ৩য় বৃহত্তম নদী- মেঘনা
১৩। বাংলাদেশের আন্তঃসীমান্ত নদীর সংখ্যা -৫৮টি
১৪। ভারত-বাংলাদেশ অভিন্ন নদী- ৫৫টি
১৫। মিয়ানমার-বাংলাদেশ অভিন্ন নদী- ৩টি(সাঙ্গু, মাতামুহুরি ও নাফ)
১৬। বাংলাদেশ হতে ভারতে প্রবেশকারী নদী -১টি (কুলিখ)
১৭। বাংলাদেশ হতে ভারতে গিয়ে পুনরায় বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে - ৩টি নদী ( আত্রাই, পুনর্ভবা ও ট্যাঙ্গন)--->আহ পুত্র ঠেঙ্গাই
১৮। বাংলাদেশ নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট ফরিদপুর জেলায় অবস্থিত।
১৯। নাফ নদীর দৈর্ঘ্য - ৫৬কি.মি.
২০। পদ্মা নদী (ভারতে এর নাম গঙ্গা) বাংলাদেশের যে জেলার তীরঘেঁষে প্রবেশ করেছে - কুষ্টিয়ার উত্তর-পশ্চিম প্রান্ত দিয়ে।
২১। বাংলাদেশের পদ্মা নদীর উজানে ভারত ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণ করেছে।
২২। ভারত ফারাক্কা বাঁধ চালু করে - ১৯৭৫সালে
২৩। ৩০বছর মেয়াদী গঙ্গার পানি-বণ্টন চুক্তি ভারতের নয়াদিল্লিতে স্বাক্ষরিত হয় - ১২ডিসেম্বর, ১৯৯৬।
২৪। ব্রহ্মপুত্র একটি আন্তর্জাতিক নদী। এটি কুড়িগ্রাম জেলার ভিতর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। ----->কুপুত্র
২৫। বাংলাদেশের নদীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে দীর্ঘপথ অতিক্রম করেছে - ব্রহ্মপুত্র নদ (চীন, ভারত ও বাংলাদেশ)
২৬। বাংলাদেশের যে নদীতে সবচেয়ে বেশি চর রয়েছে - যমুনা নদী
২৭। মেঘনা যে জেলার ভিতর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে - সিলেট
২৮। উৎপত্তিস্থলে মেঘনার নাম-বরাক নদী
২৯। তিস্তা নীলফামারীর ভিতর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
৩০। পদ্মার পূর্বনাম - কীর্তিনাশা
৩১। যমুনার পূর্বনাম - জোনাই নদী
৩২। ব্রহ্মপুত্রের পূর্বনাম - লৌহিত্য
৩৩। বুড়িগঙ্গা নদীর পূর্বনাম - দোলাই নদী/খাল(ইসলাম খাঁ)
৩৪। ফারাক্কা বাঁধ বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে প্রায় ১৮কি.মি. (মতান্তরে ১৬.৫০কি.মি.) দূরে অবস্থিত।
৩৫। টিপাইমুখ বাঁধ ভারতের মনিপুর রাজ্যে অবস্থিত।
৩৬। বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ
৩৭। সুন্দরবনে বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা
৩৮। যে নদীতে জোয়ার-ভাটা হয় না- গোমতী
৩৯। এশিয়ার সর্ববৃহৎ 'প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র' - হালদা নদী
৪০। বাংলাদেশের সবচেয়ে দূষিত নদী- বুড়িগঙ্গা
৪১। বাংলাদেশের যে নদীর তীর ঘেষে সবচেয়ে বেশি শিল্প কল-কারখানা রয়েছে - শীতলক্ষ্যা।
৪২। রাজশাহীর সারদা পুলিশ একাডেমি পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত।
৪৩। পদ্মা ও যমুনা রাজবাড়ীর 'গোয়ালন্দ ' নামক স্থানে মিলিত হয়েছে।
৪৪। পদ্মা ও মেঘনা চাঁদপুরে মিলিত হয়েছে।
৪৫। তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্রের মিলনস্থল - চিলমারী, কুড়িগ্রাম
৪৬। 'বাঙালি ' নামের নদীটি বাংলাদেশের বগুড়া জেলায় অবস্থিত
কোন তথ্য ভুল মনে হলে কমেন্টে জানাবেন। ভাল লাগলে পোষ্টটি শেয়ার করে আপনার বন্ধুদেরকে জানিয়ে দিন।


No comments